কাজকেরিয়ার অনলাইন নিউজ ডেস্ক: মাস অতিক্রান্ত লকডাউন পর্বের। কেন্দ্রীয় সরকার স্থানীয় ব্যবসায়ীদের দোকান খোলার বিষয়ে কিছুটা ছাড় ঘোষণা করেছে। এরপর কিছুটা হলেও ভরসা পেয়েছিলেন স্থানীয় দোকান ব্যবসায়ীরা। তবে দোকান খোলার পর ক্রেতার দেখা সেভাবে মিলছে না। ক্রেতা নেই তাই বিমুখ লক্ষ্মী। ফুলবাগান, বৌবাজার, সিঁথি, দমদম, হাওড়া সহ শহর ও শহরতলীর দোকান ব্যবসায়ীরা দোকান খুললেও খরিদ্দার তেমন একটা দেখতে পাচ্ছেন না। অনেক ব্যবসায়ীরা ভেবেছিলেন, দোকান খোলা থাকলে কিছুটা অন্তত সুরাহা পাওয়া যাবে।
আবার অনেক দোকান ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, টানা ৩২ দিন পর দোকান খোলার সুযোগ মিলেছে। ১লা বৈশাখে দোকান খুলতে না পারায় বাংলা নববর্ষে বেচা-কেনা হয়নি। অক্ষয় তৃতীয়াতেও একপ্রকার একই হাল। অন্যদিকে, কেন্দ্রের ছাড় দেওয়ার পরেও দোকান খুলতে পারেননি হাওড়ার অনেক দোকানদাররা। পুলিশ এখনও অনুমতি দেয়নি। শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুরোনো গ্রাহকরা আসতে পারছেন না। লকডাউন পরিস্থিতিতে ক্রেতারা মূলত সবজি, মুদি ও ওষুধ দোকানে যাচ্ছেন। অন্য কোনও দোকানে গিয়ে ভিড় বাড়ানোর তাগিদ অনুভব করেছেন না।