কাজকেরিয়ার অনলাইন নিউজ ডেস্ক : জল আর কাদা পূর্ণ এলাকা। আর রয়েছে খোঁচা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা সুন্দরী-গরান-গেঁওয়ার শ্বাসমূল। এই পরিস্থিতির মধ্যেই ব্যাঘ্র প্রকল্পের কোর এলাকায় ছিঁড়ে যাওয়া নাইলন ফেন্সিং মেরামত করছেন বন দফতরের কর্মীরা। এক্ষেত্রে যে-কোনও মুহূর্তে জঙ্গল থেকে বাঘ বা কুমির বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে। ভরসা একমাত্র পাশে রাখা মোটরবোট।
স্থানীয় সূত্রের খবর, আম্ফান-পরবর্তী বিপর্যয় মোকাবিলায় সুন্দরবন বাঁচানোর কাজে নামল প্রশাসন। বিধ্বস্ত এই সব এলাকাও। বনকর্মীরা বাদাবনের পাশে দেখতে পেলেন বাঘ। নাইলন ফেন্সিং নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বেরিয়ে পড়েছে বাঘ। ঘূর্ণিঝড়-বিধ্বস্ত সুন্দরবনে ঝড়ের পর বাঘের অবস্থা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছিল সর্বস্তরে বিভিন্ন মহলে। তবে ঝড়ের পরদিন থেকেই বাঘেদের স্বাভাবিক চলাফেরা নজরে আসতে শুরু করেছে ব্যাঘ্র প্রকল্পের কর্মীদের।
সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে, বাঘের দেখা পাওয়া গিয়েছে- হরিখালি, খাটোয়াঝুড়ি, সুধন্যখালি ও দোবাঁকিতে। সেই তথ্য পর্যালোচনা করেছেন বন দপ্তরে আধিকারিকরা।