কাজকেরিয়ার অনলাইন নিউজ ডেস্ক: গোসাবায় বারবার বাঁধ ভেঙে এলাকা প্লাবিত হওয়ার ঘটনায় স্থানীয় জনমানসে ব্যাপক ক্ষোভ বাড়ছিল। স্থানীয় প্রশাসন ও সেচদপ্তরের বিরুদ্ধে লাগাতার অভিযোগ ছিল স্থানীয় মানুষদের। পূর্ণিমার ভরা কোটালে বিপদের আশঙ্কাও ছিল। এলাকা জুড়ে জল-প্লাবনের আশঙ্কা থাকায় এবার মরিয়া ছিল সেচদপ্তর। বারুইপুর ও ক্যানিং মহকুমার সেচদপ্তরের আধিকারিকরা বিশেষ উদ্যোগীও ছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে খবর, ৪ দিন সময়ের মধ্যেই ভরা কোটালের আগেই বেঁধে ফেললেন সমস্ত ক্ষতিগ্রস্ত নদীবাঁধ। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, কুলতলী ব্লকের দেউলবাড়ি-দেবীপুর গ্রামপঞ্চায়েত এলাকায় মাতলা নদীর জলের ধাক্কায় আড়াই কিলোমিটার নদীবাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই বাঁধের করুণ অবস্থা ছিল। রীতিমতো যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তা মেরামত করা হল। সেচদপ্তরের অক্লান্ত পরিশ্রমেই বাঁচলো সেখানকার মানুষ। ফের প্লাবিত হয়নি নদীর জলস্রোতে।