কাজকেরিয়ার অনলাইন নিউজ ডেস্ক: করোনা সংক্রমণের জেরে গত ২২ মার্চ থেকে দেশের আন্তর্জাতিক এবং ২৪ মার্চ থেকে সমস্ত ঘরোয়া যাত্রী বিমান বন্ধ। সূত্রের খবর, খরচ ছাঁটকাট করতে কর্মীদের বেতন ছাঁটাই এবং বিনা বেতনে ছুটিতে পাঠানোর মতো পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কোনও কোনও সংস্থা। আবার লকডাউনের সময় টিকিট বিক্রি করে সমালোচনার মুখোমুখি হয় কয়েকটি সংস্থা।
এরপর দেশজুড়ে সমালোচনা হলে সেই টাকা ফেরতের নির্দেশ দিয়েছে বিমানমন্ত্রক। অন্যদিকে, বিমান শিল্পে আতঙ্কের পরিবেশ। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ৪টি বড় উড়ান সংস্থা পরিষেবা গুটিয়ে নেওয়ার কথা ঘোষণা করতেই এই বিপত্তি। যারমধ্যে ভার্জিন অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উড়ান সংস্থার এই সিদ্ধান্তে সংশয়ে বিশ্ব। এছাড়া গুটিয়ে নেওয়ার তালিকার মধ্যে রয়েছে এয়ার মরিশাস, সাউথ আফ্রিকান এয়ারলাইন্স ও নরওয়েজ এয়ারওয়েজ।
সবমিলিয়ে ভারতের আকাশেও ভয়াবহ ভবিষ্যতের আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশের বিমান শিল্পের সামনে এখন অনিশ্চিত ভবিষৎ। আবার বিমান পরিবহনের সঙ্গে যুক্ত বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, কেন্দ্রের আর্থিক সাহায্য নিয়ে এয়ার ইন্ডিয়া বেঁচে যেতে পারে। তবে এদেশের একাধিক বেসরকারি উড়ান সংস্থার ভবিষ্যৎ এখন বিশ বাঁও জলে।